ফকরুদ্দিন -মঈন উ আহমেদ সেসনে বাংলাদেশে জনসংখ্যা ছিলো ১৫০০০০০০০(পনের কোটি)
কারন তখন তত্তাবধায়ক সরকার মহোদয় এন্ড্রু কিশোর কে দিয়ে সেই কুখ্যাত কর্ণভেদী গান গাইয়ে ছিলেন-”পনের কোটি মানুষের বিশ কোটি হাত”
দেশের উন্নয়নে অমন অমায়িক গান খুব প্রয়োজন ছিল। আর না হোক চুরি খুন সন্ত্রাসের হাত থেকে মুক্তছিলাম বহুদিন। যদিও তারা নিয়োগ প্রক্রিয়া বহুদিন বন্ধ রেখে বেকার উৎপাদন করে চোর ছেচড়ের সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। যার ফল এখন পাচ্ছি।
কারন তখন তত্তাবধায়ক সরকার মহোদয় এন্ড্রু কিশোর কে দিয়ে সেই কুখ্যাত কর্ণভেদী গান গাইয়ে ছিলেন-”পনের কোটি মানুষের বিশ কোটি হাত”
দেশের উন্নয়নে অমন অমায়িক গান খুব প্রয়োজন ছিল। আর না হোক চুরি খুন সন্ত্রাসের হাত থেকে মুক্তছিলাম বহুদিন। যদিও তারা নিয়োগ প্রক্রিয়া বহুদিন বন্ধ রেখে বেকার উৎপাদন করে চোর ছেচড়ের সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। যার ফল এখন পাচ্ছি।
আজ “বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ তোমার”-মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হচ্ছে | নয় বছর পর এর জনসংখ্যা ষোল কোটি। তাহলে কি man power production নেই?
যদি না থাকে এই constant অবস্থার জন্য কি বাংলাদেশ সমস্যার সন্মুখীন হবে না?
কারন আমরা এই man power supply দিয়ে অনেক বৈদেশীক মূদ্রা আয় করি। যা এক সময় সোনালি আঁশে ছিলো।
কারন আমরা এই man power supply দিয়ে অনেক বৈদেশীক মূদ্রা আয় করি। যা এক সময় সোনালি আঁশে ছিলো।
আমাদের এখন আর আদম গুনতে হয় না জেনে খুশী লাগছে। ডিজিটাল যুগ। ফেসবুকে গুনে নেয়া হয়েছে হয় তো!!!আমার কপাল মন্দ; কখন হলো কিভাবে হলো জানতে পারলাম না।
বল্টু হীন অর্থমন্ত্রীর অর্থনীতির অর্থনৈতিক অবস্থা এক অর্থে সাফল্য জনক। নেতা নেত্রী -আমলা -মন্ত্রী -থেকে শুরু করে সবাইকে কলা দেখিয়েছেন। তার জনার্থ নীতিও বেশ। ১০ বছর পর জনসংখ্যা বাড়ে না। সেই ১৫ কোটি মানুষের সাফল্যজনক উৎপাদন মাত্র এক কোটি।
বল্টু হীন অর্থমন্ত্রীর অর্থনীতির অর্থনৈতিক অবস্থা এক অর্থে সাফল্য জনক। নেতা নেত্রী -আমলা -মন্ত্রী -থেকে শুরু করে সবাইকে কলা দেখিয়েছেন। তার জনার্থ নীতিও বেশ। ১০ বছর পর জনসংখ্যা বাড়ে না। সেই ১৫ কোটি মানুষের সাফল্যজনক উৎপাদন মাত্র এক কোটি।
উচ্চাবিলাসী বাজেট যে একসময় এদেশে দূর্ভিক্ষ আনবে না তা চিন্তার বাইরে।
উনারা যাই ই বলেন না কেন তা রাজনৈতিক। যেভাবে জনসংখ্যা বেড়েছে বা বাড়বে যে যাই বলুক তাতে অচিরেই জনবিস্ফোরন হতে যাচ্ছে। কারন জমি আগেরটুকুই আছে। অবশ্য বর্তমান সরকার বলতে পারে যে তারা ভারত থেকে কিছু জমি আর মায়ানমার থেকে অগাধ সমূদ্রের মালিক করেছে আমাদের্। ধন্য আমরা ধন্য হে;
পাগল তোমার জন্য হে….
পাগল তোমার জন্য হে….
কিন্তু কিন্তু বলে কথা আছে। সত্যেম চির সত্যম। এর বাইরে গেলে খুব ক্ষতি। দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি। আর বাঙ্গালীর এখন বোধ শক্তি নেই। উনারা সত্যকে সত্য আর মিথ্যেকে মিথ্যে বলতে পারেন না। ভয় সংকোচ সংক্রান্ত সংক্রমণ ব্যাধি ব্যাপকহারে প্রভাব ফেলেছে মনের ভেতর। অজানা ভয় দ্বিধা অবিশ্বাস অবিশ্বাস্য রকমভাবে হৃদয় পুড়ছে মানুষের ।
অবশ্য মৌলবাদী শক্তি মানুষগুলোকে একহতে বাধ্য করেছে। তাদের দীর্ঘ মেয়াদী অত্যাচার মানুষকে করেছে একমূখী। লাভ লস যাই হোক মানুষ এখন শান্তি চায়। তাই তারা এক ছাতার নীচে সমাসীন।
অবশ্য মৌলবাদী শক্তি মানুষগুলোকে একহতে বাধ্য করেছে। তাদের দীর্ঘ মেয়াদী অত্যাচার মানুষকে করেছে একমূখী। লাভ লস যাই হোক মানুষ এখন শান্তি চায়। তাই তারা এক ছাতার নীচে সমাসীন।
পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলার লোক নেই। কারন যারাই প্রতিবাদ প্রতিরোধ করুক বা করবে তারাই রাজনৈতিক দোষে দুষ্ট। দলীয় বৃত্ত ছেড়ে তাদের আসা হয় না।
এতদিন দেশ ছিল সামরিক যাতাকলে পিষ্ট। এখন কোন দিকে তার গন্ত্যব্য? সংবিধান সংশোধন হয়ত আবার করতে হবে। তার দায়ভার কে নেবে। ইতোপূর্বে যতোগুলো সংশোধন এসেছে তার জন্য পক্ষ বিপক্ষের যত রক্ত ঝরেছে তার জন্য সংবিধান সন্ত্রাসী ড. কামাল হোসেনকে দায়ী করা যায়। যদিও তিনি এর দায়ভার কোনদিন স্বীকার করবেন না। চালাক ও সুযোগ সন্ধ্যানী রাজনীতিবিদ। তিনি ও তার সাথের বিজ্ঞজনেরা জানতেন যে সংবিধান রচনার পরবর্তীতে কোথায় কোথায় সংঘর্ষ হতে পারে। তারা ইস্যু জিইয়ে রাখার জন্য সেদিন তা সংশোধন করে যাননি। অবশ্য সেদিন সুরঞ্জিত বাবু খসড়ায় সই না করে ভালই করেছিলেন। করলে আর এখন আগুল চালাতে পারতেন না। তাই সংবিধান রচনাকারদের উপর ভরসা করা যায় না। কারণ ইনারা বাজার হতে শিং মাছ আনেন জিইয়ে খাবার জন্য। অন্য যাদের উপর ভরসা করা যায় তারা বঙ্গবন্ধুর মতো আদর্শ বাদী নয়। জেল খাটতে রাজি নয়। প্রতিবাদ তারা করে ;বঙ্গবন্ধু যে আদর্শ কে পছন্দ করতেন না তারা প্রতিবাদ করে সে আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে| তাদের ব্যক্তিগত কোন চেতনা নেই। এমনকি আমারও। আমার ত দারুণ ভয় অনেকটা গৃহপালিত জীবদের মতন।
আমরা দিনকে দিন অন্ধ হয়ে যাচ্ছি। অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক জ্ঞানী ও বোধসম্পন্ন রাজনীতিবিদ। তিনি দূর্নীতির বাইরে থাকতে পছন্দ করেন। যদিও অগনিত দূর্ণীতিবাজের ভিড়ে নিজেকে মুক্ত রাখা বেশ কঠিন।
আমরা চাই তার কাছে প্রতিটি কাজের স্বচ্ছতার শ্বেতপত্র। তারপর তিনি যতদিন পারেন প্রধান মন্ত্রী থাকুন। কোন অভিমান থাকবে না তার উপর।
এখনও সময় আসেনি এ দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে ঘোষণা করার। বাস্তবিক অর্থে তা করাটা সমীচিন হবে না। কারন যে বিড়াল সোফাসেটে শুয়ে আয়েশ করে ঘুমায় সে পরে মাটিতে শুতে পারে না।
আর আমরা বাঙ্গালী একবার মধ্যম হয়ে গেলে আম ছালা কিছু না থাকলেও নিজেদেরকে বিশ্বের ক্ষমতাধর ভাবতে থাকব।
এতদিন দেশ ছিল সামরিক যাতাকলে পিষ্ট। এখন কোন দিকে তার গন্ত্যব্য? সংবিধান সংশোধন হয়ত আবার করতে হবে। তার দায়ভার কে নেবে। ইতোপূর্বে যতোগুলো সংশোধন এসেছে তার জন্য পক্ষ বিপক্ষের যত রক্ত ঝরেছে তার জন্য সংবিধান সন্ত্রাসী ড. কামাল হোসেনকে দায়ী করা যায়। যদিও তিনি এর দায়ভার কোনদিন স্বীকার করবেন না। চালাক ও সুযোগ সন্ধ্যানী রাজনীতিবিদ। তিনি ও তার সাথের বিজ্ঞজনেরা জানতেন যে সংবিধান রচনার পরবর্তীতে কোথায় কোথায় সংঘর্ষ হতে পারে। তারা ইস্যু জিইয়ে রাখার জন্য সেদিন তা সংশোধন করে যাননি। অবশ্য সেদিন সুরঞ্জিত বাবু খসড়ায় সই না করে ভালই করেছিলেন। করলে আর এখন আগুল চালাতে পারতেন না। তাই সংবিধান রচনাকারদের উপর ভরসা করা যায় না। কারণ ইনারা বাজার হতে শিং মাছ আনেন জিইয়ে খাবার জন্য। অন্য যাদের উপর ভরসা করা যায় তারা বঙ্গবন্ধুর মতো আদর্শ বাদী নয়। জেল খাটতে রাজি নয়। প্রতিবাদ তারা করে ;বঙ্গবন্ধু যে আদর্শ কে পছন্দ করতেন না তারা প্রতিবাদ করে সে আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে| তাদের ব্যক্তিগত কোন চেতনা নেই। এমনকি আমারও। আমার ত দারুণ ভয় অনেকটা গৃহপালিত জীবদের মতন।
আমরা দিনকে দিন অন্ধ হয়ে যাচ্ছি। অন্ধকারের দিকে ধাবিত হচ্ছি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক জ্ঞানী ও বোধসম্পন্ন রাজনীতিবিদ। তিনি দূর্নীতির বাইরে থাকতে পছন্দ করেন। যদিও অগনিত দূর্ণীতিবাজের ভিড়ে নিজেকে মুক্ত রাখা বেশ কঠিন।
আমরা চাই তার কাছে প্রতিটি কাজের স্বচ্ছতার শ্বেতপত্র। তারপর তিনি যতদিন পারেন প্রধান মন্ত্রী থাকুন। কোন অভিমান থাকবে না তার উপর।
এখনও সময় আসেনি এ দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে ঘোষণা করার। বাস্তবিক অর্থে তা করাটা সমীচিন হবে না। কারন যে বিড়াল সোফাসেটে শুয়ে আয়েশ করে ঘুমায় সে পরে মাটিতে শুতে পারে না।
আর আমরা বাঙ্গালী একবার মধ্যম হয়ে গেলে আম ছালা কিছু না থাকলেও নিজেদেরকে বিশ্বের ক্ষমতাধর ভাবতে থাকব।
তাই আগামী তিন বছর মানে আপনাদের ক্ষমতা শেষ করার আগে ঘোষণা দিয়ে জনগণের ক্ষতি করার কি দরকার? আবার ক্ষমতায় এসে না হয় যাচাই বাছাইয়ের পর ঘোষণা দেবেন তাই হবে মঙ্গলময়।
No comments:
Write comments