বিখ্যাত
ব্রিটিশ পদার্থ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মাঝে মাঝে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসছেন।
আর এর কারণ অলৌকিক কিছু নয়। তিনি বেশ কয়েকবার তার নতুন ধারণা বা তত্ত্ব দিয়ে মানুষের
মাঝে বিস্ময়ের সৃস্টি করেছেন মাত্র। সম্প্রতি স্টিফেন হকিং তার ‘দ্যা গ্রান্ড ডিজাইন’ বইতে মত
প্রকাশ করেন, মহাবিশ্ব ঈশ্বর সৃষ্টি করেননি, নিজে থেকেই এই বিশ্ব তৈরি হয়েছে। উল্লেখ্য,
হকিং পূর্বে ঈশ্বরে বিশ্বাস করতেন এবং জানিয়েছিলেন বিজ্ঞানের সঙ্গে ঈশ্বরের কোনো বিরোধ
নেই। কিন্তু তার নতুন বই-এ তিনি বলেছেন, বিগ ব্যাং ছিলো পদার্থ বিজ্ঞানের নিয়মানুযায়ী
অবশ্যাম্ভাবী একটা ঘটনা। তিনি ১৯৮৮ সালে তার বেস্ট সেলিং ‘অ্যা ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম’ বইতে ঈশ্বরের
অস্তিত্ব স্বীকার করেছিলেন এভাবে ‘বিশ্ব সৃষ্টিতে
ঈশ্বরের ভূমিকা আছে’।
‘দ্যা গ্র্যান্ড ডিজাইন’ বইতে স্টিফেন হকিং বলেন, ‘শূন্যতা থেকেই অবশ্যম্ভাবীরূপে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হতে পারে, কেননা তাতে অভিকর্ষ শক্তির নিয়ম কার্যকর রয়েছে। স্বতঃস্ফূর্ত সৃষ্টিই এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির কারণ, আর সেকারণেই মহাবিশ্ব টিকে আছে, আমরা টিকে আছি। আর মহাবিশ্ব সৃষ্টির এই প্রক্রিয়ায় ঈশ্বরের আলো জ্বালানোর কোনো প্রয়োজন নেই।’
স্টিফেন হকিং এর সাম্প্রতিক এ বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে। পূর্বে ‘বিশ্ব সৃষ্টিতে ঈশ্বরের ভূমিকা আছে’ বক্তব্যে ঈশ্বরে বিশ্বাসীগণ তাকে স্বাগত জানিয়েছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক বক্তব্যে নাস্তিকতায় বিশ্বাসীগণ সস্থি প্রকাশ করলেও প্রচন্ড সমালোচনা করছেন ঈশ্বরবাদীগণ। তবে এ ধরনের বক্তব্যকে অনেকেই বাণিজ্যিক কারণ হিসেবে খুজে পেয়েছেন।
‘দ্যা গ্র্যান্ড ডিজাইন’ বইতে স্টিফেন হকিং বলেন, ‘শূন্যতা থেকেই অবশ্যম্ভাবীরূপে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হতে পারে, কেননা তাতে অভিকর্ষ শক্তির নিয়ম কার্যকর রয়েছে। স্বতঃস্ফূর্ত সৃষ্টিই এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির কারণ, আর সেকারণেই মহাবিশ্ব টিকে আছে, আমরা টিকে আছি। আর মহাবিশ্ব সৃষ্টির এই প্রক্রিয়ায় ঈশ্বরের আলো জ্বালানোর কোনো প্রয়োজন নেই।’
স্টিফেন হকিং এর সাম্প্রতিক এ বক্তব্যে বিশ্বজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে। পূর্বে ‘বিশ্ব সৃষ্টিতে ঈশ্বরের ভূমিকা আছে’ বক্তব্যে ঈশ্বরে বিশ্বাসীগণ তাকে স্বাগত জানিয়েছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক বক্তব্যে নাস্তিকতায় বিশ্বাসীগণ সস্থি প্রকাশ করলেও প্রচন্ড সমালোচনা করছেন ঈশ্বরবাদীগণ। তবে এ ধরনের বক্তব্যকে অনেকেই বাণিজ্যিক কারণ হিসেবে খুজে পেয়েছেন।
No comments:
Write comments