প্রেস ক্লাবের সামনে ওলামা লীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ : আহত ১২

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার এঘটনা ঘটে। এতে ওলামা লীগের একাংশের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী গ্রুপের হামলায় সংগঠনের অপর অংশের সভাপতি আখতার হুসাইন গ্রুপের ১২ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
সকাল ১০ টার পর হেলালী গ্রুপ ও বুখারী গ্রুপের নেতাকর্মীরা প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে দাঁড়ায়। সাড়ে ১০ টার দিকে ইয়াছিন বিন হেলালী এসে গাড়ি থেকে নামার পরই তার সমর্থকরা বুখারী গ্রুপের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষ হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওলামা লীগের ইলিয়াস ও আখতার হোসাইন গ্রুপের নেতাকর্মীরা সকাল থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ পুরস্কার পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। ওলামা লীগের একাংশের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী যখন মানববন্ধনে আসেন তখনই টুপি পরিহিত অর্ধশতাধিক লোক লাঠি, চাপাতি নিয়ে পাশে থাকা আখতার গ্রুপের কর্মীদের ওপর হামলা চালান।
হামলায় আহত ওলামা লীগের আখতার হুসাইন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল হাসান শেখ শরিয়তপুরী জানান, পুলিশের উপস্থিতিতে হেলালী গ্রুপের সন্ত্রাসীদের হামলায় আমাদের ১২ জন আহত হয়েছেন। আরও অনেকে আহত হয়েছেন। তাদের নাম এখনো পাইনি। আমরা এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করব।
তিনি গণমাধ্যমকে আহত ১২ জনের নাম জানান। আহতরা হলেন- মাওলানা শওকত আলী শেখ সেলিমপুরী, হাজি হাবিবুল্লাহ রূপগঞ্জী, মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকী, মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী বাগেরহাটি, মাওলানা লোকমান হোসেন, ক্বারী মাওলানা আসাদ, মাওলানা মো. সোলায়মান, মাওলানা নাজমুল হক, মাওলানা রবিকুল ইসলাম ও মাওলানা শাজাহান।
সকাল ১০ টার পর হেলালী গ্রুপ ও বুখারী গ্রুপের নেতাকর্মীরা প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে দাঁড়ায়। সাড়ে ১০ টার দিকে ইয়াছিন বিন হেলালী এসে গাড়ি থেকে নামার পরই তার সমর্থকরা বুখারী গ্রুপের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালালে সংঘর্ষ হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওলামা লীগের ইলিয়াস ও আখতার হোসাইন গ্রুপের নেতাকর্মীরা সকাল থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ পুরস্কার পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়ে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। ওলামা লীগের একাংশের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী যখন মানববন্ধনে আসেন তখনই টুপি পরিহিত অর্ধশতাধিক লোক লাঠি, চাপাতি নিয়ে পাশে থাকা আখতার গ্রুপের কর্মীদের ওপর হামলা চালান।
হামলায় আহত ওলামা লীগের আখতার হুসাইন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আবুল হাসান শেখ শরিয়তপুরী জানান, পুলিশের উপস্থিতিতে হেলালী গ্রুপের সন্ত্রাসীদের হামলায় আমাদের ১২ জন আহত হয়েছেন। আরও অনেকে আহত হয়েছেন। তাদের নাম এখনো পাইনি। আমরা এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করব।
তিনি গণমাধ্যমকে আহত ১২ জনের নাম জানান। আহতরা হলেন- মাওলানা শওকত আলী শেখ সেলিমপুরী, হাজি হাবিবুল্লাহ রূপগঞ্জী, মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকী, মাওলানা মোস্তফা চৌধুরী বাগেরহাটি, মাওলানা লোকমান হোসেন, ক্বারী মাওলানা আসাদ, মাওলানা মো. সোলায়মান, মাওলানা নাজমুল হক, মাওলানা রবিকুল ইসলাম ও মাওলানা শাজাহান।

অন্যদিকে হামলার বিষয়ে ওলামা লীগের একাংশের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী বলেন, ‘আমি ওলামা লীগের সভাপতি। যাদেরকে জনগণ তাড়িয়ে দিয়েছে ওরা জামায়াতের এজেন্ট। হেফাজতের চর। এ জন্যই ওলামা লীগের প্রকৃত কর্মীরা ওদের পিটিয়েছে।’
হেলালী গ্রুপের অভিযোগের বিষয়ে ওলামা লীগের অপর অংশের সভাপতি আখতার হোসাইন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান শেখ শরিয়তপুরী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে নিজে এবার হজে পাঠিয়েছেন। আমি ১/১১ এর সময় প্রধানমন্ত্রীর মুক্তির দাবিতে প্রথম মিছিল করেছি। পুলিশের নির্যাতনের শিকার হয়েছি। আমাকে
ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রী চেনেন, জানেন। আমরাই ওলামা লীগের প্রকৃত অংশ। ওরা আওয়ামী লীগের কেউ না।’
No comments:
Write comments